Thursday, September 26, 2019

1098-শিশুর সুরক্ষায় গণস্বাক্ষরতা কর্মসূচি

শিশুর সুরক্ষা এবং তাদের অধিকার রক্ষায় আজ মুজিবনগর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে আলোচনা অনুষ্ঠান এবং গণস্বাক্ষরতা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। Australian Aid এর পৃষ্ঠপোষকতায় এবং Good Neighbors Bangladesh এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এ আয়োজন সম্পন্ন হয়। উক্ত অনুষ্ঠানের একজন আলোচক হিসেবে আমার সুযোগ হয় শিশুদের সুরক্ষায় এবং সহায়তায় সমাজসেবা অধিদফতরের কার্যক্রম তুলে ধরতে। ইতোমধ্যেই, মুজিবনগরের বিভিন্ন বিদ্যালয় এবং কমিউনিটি পর্যায়ে শিশুর সহায়তায় আমাদের অনন্য প্রয়াস শিশুর সহায়তায়-১০৯৮ কে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছি। এখন মুজিবনগর শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের কাছে ১০৯৮ একটি সুপরিচিত হেল্পলাইন। আজ আবারো সুযোগ হয় শিশুর সহায়তায় আমাদের ১০৯৮ কীভাবে কাজ় করছে তা সকলের মাঝে তুলে ধরতে। উপস্থিত কিশোরীরা উচ্ছ্বসিত হয়েছে তাদের কন্ঠে ১০৯৮ কে ধ্বনিত করার মধ্য দিয়ে। তারা শপথ করেছে তারাই রুখবে বাল্যবিবাহ ১০৯৮ এ কল করে। শিশুর সহায়তায়- ১০৯৮ এর একজন সামান্য ফেরিওয়ালা হিসেবে এটাই বড় প্রাপ্তি। তবে, আমাদের এই প্লাটফর্মকে আরো কার্যকরিভাবে সবার মাঝে তুলে ধরতে আরো কাজ় করতে হবে। গত কয়েকমাসের প্রচেষ্টায় ১০৯৮ কে নিয়ে মাথায় অনেক পরিকল্পনা কাজ করেছে যদি কখনো সুযোগ পায় তা কাজে লাগাব ইনশাল্লাহ। আসুন সবাই এগিয়ে আসি/ ১০৯৮ কে শিশুর সহায়তায় সবার মাঝে তুলে ধরি। ধন্যবাদ সবাইকে

Tuesday, September 24, 2019

ডলার মল্লিক Disable নয় বরং Differently Able

গল্প নয় সত্যিঃ ইংরেজি 'Disable' শব্দটি ব্যবহৃত হয় বাংলা 'প্রতিবন্ধী' শব্দটিকে বোঝানোর জন্য। কিন্তু মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের ভবরপাড়া গ্রামের ডলার মল্লিক প্রমাণ করেছেন সে Disable নয় বরং  #Differently Able# যার অর্থ ভিন্ন ভাবে সক্ষম। শারীরিক প্রতিবন্ধিতার সুবর্ন নাগরিক পরিচয়পত্র প্রাপ্ত ডলার মল্লিক নজির স্থাপন করেছেন দারিদ্র্য জয়ের এক অনুপ্রেরণা হয়ে। হস্তচালিত ট্রাই সাইকেল এ যার চলাফেরা সে নিয়েছেন পরিবারের বাব-মা আর স্ত্রী-সন্তানের দায়িত্ব। এ যেন এক অনন্য সাফল্য সমাজসেবা অধিদফতরের দগ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পুনর্বাসন কার্যক্রমের। স্থানীয় ভবরপাড়া গ্রামে স্বল্প পরিসরে মুদির দোকান ডলার মল্লিকের যেখানেই অহর্নিশ বুনেন দারিদ্র্য জয়ের গল্প গাথা। আর তার  স্বপ্নকে সত্যি করতে অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে পাশে দাড়িয়েছে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়, মুজিবনগর, মেহেরপুর। আজ তার হাতে আর্থ-সামাজিক স্কীমের আওতায় ক্ষুদ্র ব্যবসার জন্য ২০০০০/- টাকা বিনিয়োগ করা হয়। আমাদের চারপাশে ডলার মল্লিকের মত এমন অনেক #Differently Able# সুবর্ন নাগরিক আছেন যাদের জীবনের গল্প হতে পারে অন্যের জন্য জীবন যুদ্ধে জয়ী হওয়ার মূলমন্ত্র। তাই, আসুন আমরা তুলে ধরি এসকল #Differently Able ব্যক্তিদের জীবনের গল্প। ধন্যবাদ


Monday, September 23, 2019

পল্লী মাতৃকেন্দ্রের সদস্যা-সম্পাদিকাদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন

পল্লী পাতা- পল্লী অঞ্চলের নারীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার মূল স্রোতধারায় সংযুক্ত করতে এবং শক্তিশালী গ্রামীণ অর্থনীতির বিকাশে ১৯৭৫ সাল থেকে সমাসজেবা অধিদফতর পল্লী মাতৃকেন্দ্র কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। পল্লী এলাকার লক্ষ্যভুক্ত দরিদ্র নারীদের সংগঠিত করে দারিদ্র্য জয়ের মধ্য দিয়ে নিজস্ব পুঁজি গঠনই এ কার্যক্রমের মূল উদ্দেশ্য। বর্তমানে দেশের ৬৪ জেলার ৩১৮টি উপজেলায় এ কর্মসূচি চালু রয়েছে। দেশের অন্যান্য উপজেলার ন্যায় মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলাতেও এ কার্যক্রম অত্যন্ত সফলতার সাথে পরিচালিত হয়ে আসছে।
এছাড়া সম্প্রতি মুজিবনগর উপজেলায় পল্লী মাতৃকেন্দ্রের সম্প্রসারিত কার্যক্রম চালু করেছে সরকার। এরই আওতায় সদ্য গঠিত ১০ টি পল্লী মাতৃকেন্দ্রের ১০ জন সম্পাদিকা এবং ৫ জন সদস্যাদের নিয়ে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়, মুজিবনগর এ আয়োজ়ন করা হয় ০২ দিনব্যাপি দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন। এই প্রশিক্ষনে অংশগ্রহনকারীরা পল্লী মাতৃকেন্দ্র কার্যক্রম সম্পর্কে সম্যক ধারনা লাভ করেন। এছাড়া, প্রশিক্ষন মডিউলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নারী ও শিশুর অধিকার ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। উপজেলা সমাজসেবা অফিসারের সঞ্চালনায় এই প্রশিক্ষন কার্যক্রমে রিসোর্স পার্সন হিসেবে অংশগ্রহন করেন উপপরিচালক, জেলা সমাজসেবা কার্যালয়, চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদ, মুজিবনগর, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, মুজিবনগর, মেহেরপুর, সহকারি পরিচালক, জেলা সমাজসেবা কার্যালয়, মেহেরপুর, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রমুখ। প্রশিক্ষন শেষে অংশগ্রহনকারীরা একটি সফল এবং কার্যকরি পল্লী মাতৃকেন্দ্র গঠনের মাধ্যমে দারিদ্র্য জয়ের দৃপ্ত শপথ গ্রহন করেন।
প্রশিক্ষনের শেষ দিনে প্রশিক্ষনার্থীদের সাথে

Sunday, September 22, 2019

মুজিবনগরে যাত্রা শুরু মুক্তা পানির

আমরাই করব মুক্তা পানির প্রচার এই প্রত্যয় থেকেই আজ শুরু হলো মুজিবনগর উপজেলায় মুক্তা পানির ব্যবহার। দেশের সুবর্ণ নাগরিকদের তৈরি মুক্তা পানির ব্যবহার নিশ্চিত করার যে স্বপ্ন দেখেছিলাম আজ তার বাস্তব রূপ পেল ভাবতেই ভালো লাগছে।জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব ফরহাদ হোসেনে মহোদয়ের সাথে মতবিনিময় সভায় মুক্তা পানি পরিবেশন করা হয়। সহস্রাধিক লোকের এ অনুষ্ঠানে সকলের হাতে শোভা পায় মুক্তা পানির সুদৃশ্য বোতল। এক্ষেত্রে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি জনাব মোঃ উসমান গনী, উপজেলা নির্বাহী  অফিসার,  মুজিবনগর মহোদয়কে অন্য পানির পরিবর্তে মুক্তা পানির ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য। এ মাসের উপজেলা মাসিক সমন্বয় সভাতে নির্বাহী অফিসার মহোদয়ের অনুমতিক্রমে মুক্তা পানির উপর একটি প্রেজেন্টেশন দিয়েছিলাম যা ইতোমধ্যেই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আজ সেই ক্ষুদ্র প্রয়াসের সফল বাস্তবায়ন দেখে অত্যন্ত আনন্দ অনুভব করছি। আসুন আমাদের প্রতিবন্ধী ভাই-বোনদের অতি কষ্টের মুক্তা পানি ছড়িয়ে দিই সকলের মাঝে আর অবদান রাখি তাদের কল্যাণে। ধন্যবাদ সবাইকে   
                   

Thursday, September 5, 2019

চকলেট বিক্রেতা থেকে সফল উদ্যোক্তা

পল্লী পাতাঃ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাজধানী মুজিবনগর। আর এই ঐতিহাসিক মুজিবনগরের যে আম্রকাননে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ নিয়েছিল সেই আম্রকাননের প্রবেশ দ্বারেই দারিদ্র্য জয়ের এক অনন্য নজির স্থাপন করেছেন মোঃ মৃদুল হোসেন। ভাবছেন সে তো অনেকেই করে এ আবার নতুন কী? না, মৃদুলের জীবন সংগ্রামের এ বাস্তব গল্পটি একটু ভিন্ন ধরনের। দরিদ্র ঘরে বেড়ে ওটা মৃদুলের দুঃখ জয়ের সংগ্রাম শুরু হয় মুজিবনগর আম্রকাননে  ফেরি করে চকলেট বিক্রির মধ্য দিয়ে। স্বল্প পুঁজির অল্প লাভে কোনমতে চলতে থাকে তার জীবন। এরপর করেছেন আরো না কতো কিছু। ঝালমুড়ির দোকান থেকে টান ভ্যানে খেলনার দোকান সবই তো মানিয়েছে মৃদুলের হাতে। কখনও বা বসিয়েছেন ছোট্ট চায়ের দোকান। এভাবেই একটু একটু করে এগিয়ে চলার পথটাকে আরো মসৃন করে দিতে এগিয়ে আসে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়, মুজিবনগর, মেহেরপুর। ২০১৭ সালে তার হাতে তুলে দেয়া হয় ক্ষুদ্রব্যবসায় আর্থ-সামাজিক স্কীম। মৃদুলের মানসিক বল বেড়ে যায়। দ্বিগুন আত্নবিশ্বাসী হয়ে শুরু করেন স্বপ্ন জয়ের সংগ্রাম।  মুজিবনগর স্মৃতিসৌধের প্রধান ফটকেই আজ তার সাতটি দোকান যেখানে কর্মসংস্থান হয়েছে আরো সাতজনের।  ধৈর্য, মেধা আর পরিশ্রমে মৃদুলের এ সফলতা আজ অনেক যুবকের অনুপ্রেরণা। আজ তার এ সাফল্যগাথার উপর কেস স্টাডি করেছে টীম মুজিবনগর।  ক্ষুদ্র লেখনীতে হয়তো এর বেশি বলা সম্ভব নয় তবে গর্বে বুকটা ভরে গেছে যখন মৃদুল কৃতজ্ঞচিত্তে জানিয়েছেন তার এ সাফল্যের নেপথ্যে শক্তি জুগিয়েছে পল্লী সমাজসেবার আর্থ-সামাজিক  স্কীম। একই সাথে তিনি এটিও জানিয়েছেন ঋণের পরিমান অন্তত ৫০০০০/- হলে তাদের জন্য ভালো হতো। 

চকলেট বিক্রেতা থেকে সফল উদ্যোক্তা

পল্লী পাতাঃ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাজধানী মুজিবনগর। আর এই ঐতিহাসিক মুজিবনগরের যে আম্রকাননে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ নিয়েছিল সেই আম্রকাননের প্রবেশ দ্বারেই দারিদ্র্য জয়ের এক অনন্য নজির স্থাপন করেছেন মোঃ মৃদুল হোসেন। ভাবছেন সে তো অনেকেই করে এ আবার নতুন কী? না, মৃদুলের জীবন সংগ্রামের এ বাস্তব গল্পটি একটু ভিন্ন ধরনের। দরিদ্র ঘরে বেড়ে ওটা মৃদুলের দুঃখ জয়ের সংগ্রাম শুরু হয় মুজিবনগর আম্রকাননে  ফেরি করে চকলেট বিক্রির মধ্য দিয়ে। স্বল্প পুঁজির অল্প লাভে কোনমতে চলতে থাকে তার জীবন। এরপর করেছেন আরো না কতো কিছু। ঝালমুড়ির দোকান থেকে টান ভ্যানে খেলনার দোকান সবই তো মানিয়েছে মৃদুলের হাতে। কখনও বা বসিয়েছেন ছোট্ট চায়ের দোকান। এভাবেই একটু একটু করে এগিয়ে চলার পথটাকে আরো মসৃন করে দিতে এগিয়ে আসে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়, মুজিবনগর, মেহেরপুর। ২০১৭ সালে তার হাতে তুলে দেয়া হয় ক্ষুদ্রব্যবসায় আর্থ-সামাজিক স্কীম। মৃদুলের মানসিক বল বেড়ে যায়। দ্বিগুন আত্নবিশ্বাসী হয়ে শুরু করেন স্বপ্ন জয়ের সংগ্রাম।  মুজিবনগর স্মৃতিসৌধের প্রধান ফটকেই আজ তার সাতটি দোকান যেখানে কর্মসংস্থান হয়েছে আরো সাতজনের।  ধৈর্য, মেধা আর পরিশ্রমে মৃদুলের এ সফলতা আজ অনেক যুবকের অনুপ্রেরণা। আজ তার এ সাফল্যগাথার উপর কেস স্টাডি করেছে টীম মুজিবনগর।  ক্ষুদ্র লেখনীতে হয়তো এর বেশি বলা সম্ভব নয় তবে গর্বে বুকটা ভরে গেছে যখন মৃদুল কৃতজ্ঞচিত্তে জানিয়েছেন তার এ সাফল্যের নেপথ্যে শক্তি জুগিয়েছে পল্লী সমাজসেবার আর্থ-সামাজিক  স্কীম। একই সাথে তিনি এটিও জানিয়েছেন ঋণের পরিমান অন্তত ৫০০০০/- হলে তাদের জন্য ভালো হতো। 

Monday, September 2, 2019

ভাগ্য বদলে পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রমের চার লক্ষ দশ হাজার টাকার আর্থ-সামাজিক স্কীম বিতরন

পল্লী পাতাঃ 'বঙ্গবন্ধুুর ক্ষুদ্রঋণ ঘোঁচায় দৈন্য আনে সুদিন' এই মূলমন্ত্র কে উপজীব্য করে ১৯৭৪ সালে থেকে শুরু হওয়া পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম দেশের আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ভাগ্য উন্নয়নে আজ সর্বজন সমাদৃত। দেশের অন্যান্য উপজেলার মতই মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলায় অত্যন্ত সাফল্যের সাথে এ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এ উপজেলার দারিয়াপুর ইউনিয়নের খানপর গ্রামে  গত বছর সুদমুক্তের মূল বিনিয়োগ করা হয়। চোখে-মুখে অনেক উচ্ছ্বাস আর মন ভরা প্রত্যয় নিয়ে আর্থ-সামাজিক স্কীম গ্রহন করেন এই প্রকল্প গ্রামের সম্মানিত সদস্যরা। পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম বাস্তবায়ন নীতিমালার আলোকে সময় মতো বিনিয়োগকৃত অর্থ আদায় হওয়ায় তাদের মাঝে আজ পুনঃবিনিয়োগের লক্ষ্যে উঠান বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এবং সদস্যদের মাঝে আর্থ-সামাজিকে স্কীমের আওতায় ৪,১্‌০,০০০/- পুনঃবিনিয়োগ করা হয়।   উঠান বৈঠকে তারা তাদের সফলতার গল্প গুলো তুলে ধরেন। আমাদের আর্থ-সামাজিক স্কীম কীভাবে তাদেরকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করেছে আর কীভাবে তার আজ পরিবারের অন্যতম সিদ্ধান্ত গ্রহনকারী সে কথাগুলোও উঠে এসেছে আজকের এই উঠান বৈঠকে। এটাই বুঝি পল্লী সমাজসেবার সৌন্দর্য আর এখানের আমাদের সফলতা।